Flag Counter

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

অসাধারণ ৭টি টিপস্

লিকলিকে চিকন ও পাতলা শরীর কারোই কাম্য নয়। দেখতেও মানানসই নয়। তবে বেশী মোটা কিংবা শুকনা কোনোটাই ভাল নয়; মাঝামাঝি (স্লিম) থাকাটাই সবার কাম্য। তাহলে চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায় কি? সত্যি মজার প্রশ্ন, স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। চাইলেই যদি সব পাওয়া যেত তাহলে ইচ্ছেমত সবাই শরীরটাকে বদলে দিত, তবে ইহা সত্য যে, নিয়মিত শরীর চর্চার মাধ্যমে সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। নিয়মিত অনুশীলন, চেষ্টা ও ধৈর্য আপনার চাওয়াকে পাওয়াতে পরিণত করবে। যারা খুব শুকনা তারা মোটা হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়গুলো জেনে নিন।
টিপস-১: যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন।
টিপস-২: একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই।
টিপস-৩: সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমানে ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না।

চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায়














টিপস-৪: এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটা হবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকে না মোটা হওয়া তো দূরের কথা। উদাহরণে বলি: আপনি কখনো ব্যাটারিতে ল্যাপটপ কম্পিউটার চালাতে পারবেন না যদি প্লাগ না দেন। শরীরও তার ব্যতিক্রম নয়।
টিপস-৫টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায় টেনশন দূর করে।
টিপস-৬: প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম, জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।
টিপস-৭: এ্যালকোহল পান করলে শরীর মোটা হয়। এটা আপনার মাংশপেশীতে হরমোন তৈরি করে। আপনার শরীরে যখন অতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন হয় দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন পরিমাণমত (অল্প পরিমাণ) এ্যালকোহল পান করুন। এ্যালকোহলে প্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতে এ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ুন। তবে এই নয় যে, আপনি একেবারে বেশী পরিমাণে এ্যালকোহল পান করে মাতাল হবেন। তাতে কিন্তু লাভে চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশী হবে।
আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব।
একবার চেষ্টা করে দেখুন না, ক্ষতি তো নেই !



Read More:  BD Health Care

স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ১ ঘণ্টা অথবা ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন এতে আপনার শরীর অনেক বেশী ভালো থাকবে। প্রতিদিন ব্যায়াম করলে হৃদয় অনেক বেশি ভালো থাকে এতে করে আপনি সারাদিন যে কাজ করুন না কেন আপনি আলাদা শক্তি অনুভব করবেন এবং আপনার কাজের মনোবল ফিরে আসবে আর ক্লান্ত কম হবেন।
১. সকালের নাস্তা অবশ্যই করবেনঃ অনেক গবেষণা করে দেখা যায় যে সকালের নাস্তা অনেক গুরত্তপুরন কেননা আপনি যদি সকালের নাস্তা ঠিক সময়ে না করেন এতে করে আপনার নানাধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনি যদি ঠিক সময়ে সকালের নাস্তা করেন তাহলে এটা আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে। নিয়ম মেনে সকালের নাস্তা করতে হবে যেমন ফল অথবা ফলের জুস, ডিম, কম চর্বিযুক্ত দুধ।
২. নিয়ম মেনে ব্রাশ করতে হবেঃ অনেক মানুষ জানেনা কিভাবে ঠিকভাবে ব্রাশ করতে হয় এর ফলে তাদের দাঁতে খাবার জমে থাকে যার জন্য তারা দাঁতের সমস্যায় ভুগেন। ঠিক ভাবে ব্রাশ না করলে এক দিকে যেমন আপনার দাঁতের ক্ষতি হতে পারে অন্যদিকে আপনি নানা ধরনের সমস্যায় পরতে পারেন। প্রায় মানুষ জন ভালো ভাবে দাঁত ব্রাশ করেনা তারা ঠিকভাবে ফ্লওস করেনা এবং তারা ডেন্টিস্ট এর কাছে গিয়ে কোন পরামর্শ নেয়না। আপনি ব্রাশ এমন ভাবে নিবেন যেভাবে আপনি পেন্সিল হাতে নেন কমপক্ষে ২ মিনিট ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করবেন। এইভাবে আপনি যদি দাঁত ব্রাশ করতে পারেন তাহলে আপনার দাতে আর ময়লা থাকবে না। আর একটি জিনিস খেয়াল রাখবেন তাহলো সব সময় ভালো মানের নরম ব্রাশ ব্যাবহার করবেন এটা আপনার দাঁতের জন্য ভালো এবং আপনি আরামদায়ক ভাবে ব্রাশ করতে পারবেন।
৩. টমেটো খেতে পারেনঃ টমেটো আপনাকে ক্যান্সার রোগ থেকে রক্ষ্যা করতে পারবে তাই নিয়মিত খাবারের তালিকায় টমেটো রাখতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি আছে। আপনি সালাদ, পাস্তা, এবং সুপে টমেটো খেতে পারেন। আমেরিকার গবেষণায় দেখা যায় যে টমেটো এবং অ্যাপেল আপনাকে এগস্মা এবং হৃদয় ভালো রাখে। এতে প্রচুর পরিমানে আন্তিওকচিদান্ত থাকে যা আপনার শরীর ভালো রাখে। তাই প্রতিদিন টমেটো খেতে পারেন আর সপ্তাহে ৫ দিন অ্যাপেল খেতে পারেন।
Image result for স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়

৪. ভিটামিন সি খেতে হবেঃ আমাদের প্রতিদিন কমপক্ষে ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি দরকার। তাই প্রতিদিন ফল অথবা ফলের জুস খেতে হবে তাহলে আমাদের এই চাহিদা পূরণ হবে।
৫. পরিষ্কার পানি খেতে হবেঃ যখন আপনি ব্যায়াম করবেন তখন কন ধরনের কালো পানি খেতে পারবেন না। ব্যায়াম শেষ করার পর পানি খাবেন কিন্তু বেশি খাবেন না তাহলে এটা মারাত্মক হতে পারে। যখন অনেকক্ষণ ধরে হাঁটবেন তখন আপনি কালো পানি খেতে পারবেন কিন্তু জিমে ব্যায়াম করলে অল্প সময়ের জন্য তখন আপনি কোমল পানি খেতে পারেন এটা আপনার শরীরের চাহিদা মেটাবে কারন বায়াম করার ফলে শরীরের গ্লুকস বেরিয়ে আসে এই জন্য পানি খেতে হয়।
এইভাবে যদি আপনি নিয়ম মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনার শরীর অনেক বেশি কাজ করতে পারবে এবং আপনি সহজেই ক্লান্ত হবেন না।



Read More: BD Health Care

পাইলসের লক্ষণ ও প্রতিকার


পাইলস বা অর্শ হলো মলদ্বারে এক ধরনের রোগ যেখানে রক্তনালীগুলো বড় হয়ে গিয়ে ভাসকুলার কুশন তৈরি করে। শিশুসহ যে কোন বয়সের লোকই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অর্শ বা পাইলসঃ কি, কেন, কিভাবে বুঝব, কি করব, কি খাব, চিকিৎসা কি?
অর্শ বা পাইলস কেন হয় (অর্শের কারণসমূহ):
অর্শের সঠিক কারণ জানা না গেলেও নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অর্শ হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেঃ
১. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
২. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া
৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন
৪. গর্ভাবস্থা
৫. লিভার সিরোসিস
৬. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া
৭. অতিরিক্ত মাত্রায় লেকজেটিভ (মল নরমকারক ওষুধ)ব্যবহার করা
বা এনেমা (শক্ত মল বের করার জন্য বিশেষ তরল মিশ্রণ ব্যবহার করা) গ্রহণ করা
৮. টয়লেটে বেশী সময় ব্যয় করা
৯. বৃদ্ধ বয়স
১০. পরিবারে কারও পাইলস থাকা
১১. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি।




অর্শ বা পাইলস কিভাবে বুঝব (অর্শের লক্ষণসমূহ):
i) মলদ্বারের অভ্যন্তরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ
১. পায়খানার সময় ব্যথাহীন রক্তপাত হওয়া
২. মলদ্বারের ফোলা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে, নাও পারে। যদি বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় অথবা হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া যায়। কখনও কখনও এমনও হতে পারে যে, বাইরে বের হওয়ার পর তা আর ভেতরে প্রবেশ করানো যায় না বা ভেতরে প্রবেশ করানো গেলেও তা আবার বের হয়ে আসে
৩. মলদ্বারে জ্বালাপোড়া, যন্ত্রণা বা চুলকানি হওয়া
৪. কোন কোন ক্ষেত্রে মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।
ii) মলদ্বারের বাইরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ
১. মলদ্বারের বাইরে ফুলে যাওয়া যা হাত দিয়ে স্পর্শ ও অনুভব করা যায়
২. কখনও কখনও রক্তপাত বা মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।
কি করব (অর্শ বা পাইলস রোগে করণীয়):
১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি(প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস) পান করা
৩. সহনীয় মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া লেকজেটিভ বেশী গ্রহণ না করা
৯. মল ত্যাগে বেশী চাপ না দেয়া
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।
কি খাব (অর্শ বা পাইলস রোগে গ্রহণীয় কিছু খাবার):
শাকসবজি, ফলমূল, সব ধরণের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি।
কি খাব না (অর্শ বা পাইলস রোগে বর্জনীয় কিছু খাবার)
খোসাহীন শস্য, গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, মসৃণ চাল, কলে ছাঁটা আটা, ময়দা, চা, কফি, চীজ, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল পানীয়, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ পরোটা, লুচি, চিপস ইত্যাদি 



Read More : BD Health Care

ঔষধি গুণে ভরা পুদিনা পাতা


প্রাচীনকাল থেকেই ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে পুদিনা পাতা। খাদ্য হিসেবে পুদিনা অবহেলিত হলেও ওষুধ হিসেবে অবহেলিত নয় মোটেও। বরং যত দিন যাচ্ছে তত গবেষণা হচ্ছে পুদিনা ও পুদিনার মতো ভেষজ উদ্ভিদ নিয়ে, আর ততই মানুষ জানছে এসবের গুণ সম্পর্কে

ক্যান্সার প্রতিরোধক
আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি যে পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। পুদিনা পাতার পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটোনিউরিয়েন্টসের একটি উপাদান দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে

dana

অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যা সমাধান
যারা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় ভুগছেন তাদের সমস্যা তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। গরম পানিতে পুদিনা পাতা ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিন এবং তা দিয়ে গরগরা করলে তাৎক্ষণিকভাবে উপকার পাওয়া যাবে।

পেটের সমস্যা দূর করতে
পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টসের চমৎকারী গুনাগুণ যা পেটের যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে খুব দ্রুত। ৬/৭টি তাজা পুদিনা পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করার অভ্যাস করুন।

শরীর ঠাণ্ডা রাখে
শরীর ঠাণ্ডা রাখার একটি বিশেষ গুণ পুদিনার মধ্যে আছে। গোসলের কিছুক্ষণ আগে পানির মধ্যে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে রাখুন। সেই পানিতে গোসল করলে শরীর ও মন চাঙ্গা থাকে। এছাড়া কয়েক ফোঁটা পুদিনার তেল পানির মধ্যে মিশিয়েও গোসল করতে পারেন।

অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে
পুদিনা ত্বকের যেকোন সংক্রমণকে ঠেকাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। শুকনো পুদিনা পাতা ফুটিয়ে পুদিনার পানি তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিন। এক বালতি পানিতে দশ থেকে পনেরো চামচ পুদিনার পানি মিশিয়ে গোসল করুন। এর ফলে গরমকালে শরীরে ব্যাকটেরিয়াজনিত বিশ্রী দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পাবেন, কেননা পুদিনার অ্যাসট্রিনজেন্ট গুণ অতুলনীয়। ঘামাচি, অ্যালার্জিও হবে না।

মাথা ব্যথা বা জয়েন্টে ব্যথা সমাধান
তাই মাথা ব্যথা বা জয়েন্টে ব্যথা উপশমে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়। মাথা ব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন। অথবা তাজা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। জয়েন্টে ব্যথায় পুদিনা পাতা বেটে প্রলেপ দিতে পারেন।



Read More: BD Health Care

পেঁয়াজে এত রোগ সারে জানতেন?


পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণ সালফার থাকে। চিকিৎসকদের মতে, এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাংগাল গুণ সাধারণ সর্দি, কাশি থেকে হার্টের সমস্যাও দূরে রাখতে পারে।  
  
যাদের কাঁচা পেঁয়াজ খেতে ভাল না লাগে তারাও এর উপকার থেকে বঞ্চিত হবেন না।   
  
জেনে নিন না খেয়েও কীভাবে বিভিন্ন সমস্যায় ব্যবহার করতে পারেন কাঁচা পেঁয়াজ  
  
বুকে ইনফেকশন: পেঁয়াজ কুচিয়ে নিয়ে ১-২ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। 
এই পেস্ট বুকে লাগিয়ে তোয়ালে জড়িয়ে রাখুন। ইনফেকশন কমে যাবে। 

কাটা-ছেঁড়া: পাতলা করে পেঁয়াজের সাদা ফিল্ম কেটে নিয়ে কাটার ওপর লাগিয়ে গজ দিয়ে বেঁধে রাখুন। রক্ত পড়া সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাবে। 
  
জ্বর: জ্বর কিছুতেই কমছে না? পায়ের তলায় নারকেল তেল মালিশ করে পেঁয়াজের স্লাইস রেখে মোজা পরে থাকুন। জ্বর কমে যাবে। 


কাশি: পেঁয়াজ অর্ধেক করে কেটে নিন। দুটো আধা ভাগের ওপর এক টেবল চামচ করে ব্রাউন  
সুগার দিয়ে এক ঘণ্টা রেখে দিন। দিনে দু’বার করে খেলে কাশি কমে যাবে। 

কানের ব্যথা: পেঁয়াজ কুচিয়ে পাতলা কাপড়ে বেঁধে নিন। ব্যথা কানের কাছে কাপড় বেঁধে রাখুন। 
  
শিশুদের পেটের সমস্যা: হলুদ পেঁয়াজ ডুমো করে কেটে জলে ফুটিয়ে অনিয়ন টি বানিয়ে নিন। 
শিশুদের এই চা খাওয়ালে সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে।

বমি: বার বার বমি হচ্ছে? পেঁয়াজ বেটে রস তৈরি করে নিন। সঙ্গে বানিয়ে রাখুন পেপারমিন্ট টি। দু’চা চামচ পেঁয়াজের রস খেয়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন। 
এ বার দু’চা চামচ পেপারমিন্ট টি খান। এভাবে এক বার পেঁয়াজের রস, এক বার চা ১৫ মিনিট ধরে খেলে বমি কমে যাবে।



Read More :   BD Health Care