Flag Counter

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

হালকা সাজেই সুন্দরী


সাধারণত কোনো গেট টুগেদার কিংবা জমকালো অনুষ্ঠান ছাড়া হালকা সাজই যথেষ্ট। সময়টা এখন শীতের শেষভাগ। এ সময়টা পার্টি কিংবা যে কোনো হালকা সাজে আপনি নিজেকে উপস্থাপন করতে পারেন অনায়াসেই। এ ছাড়া সাজসজ্জার বিভিন্ন উপকরণ আপনার স্বাভাবিক সৌন্দর্যকে যেমন আড়াল করে তেমনি আপনার ব্যাগটাকে ভারী করে তোলে। সাজের ক্ষেত্রে হালকা ধরনের মেকআপই আপনাকে অনন্য সাধারণ করে তুলবে। আর যারা নিয়মিত ত্বক এবং চুলের যত্ন নেন তাদের জন্য তো কোনো চিন্তাই নেই বলছিলেন ওমেন্স ওয়ার্ল্ডের রূপবিশেষজ্ঞ ফারনাজ আলম। 

প্রচলিত সাজের হালকা মেকআপের ক্ষেত্রে তিনি বলেন, ‘শুধু মুখটা ভালো করে ধুয়ে হালকা একটু ফেস পাউডার, কাজল আর হালকা রঙের লিপস্টিক যথেষ্ট। পার্টি আমেজ আনতে চিরচেনা কাজলই একটু গাঢ় করে আপনার সুন্দর চোখে বুলিয়ে নিন। আপনার পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে নানা রঙের পেনসিল ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু সবার আগে লক্ষ্য রাখবেন কোন রং আপনাকে মানায়। চোখের বাইরে কাজল দিলে মাশকারা ও আইলাইনার না দিলেও চলবে। তবে অনুষ্ঠান যদি রাতের হয় তবে মাশকারা ও আইশ্যাডো ব্যবহার করুন। আপনার পোশাকের রঙের আইশ্যাডো ব্লেন্ড করেও দিতে পারেন।
 ভ্রু পেন ব্যবহার করে নিন নিজস্ব স্টাইলে। লিপস্টিকের ক্ষেত্রে প্রথমে একই রঙের লিপলাইনার দিয়ে ঠোঁট সুন্দর করে এঁকে নিয়ে লিপস্টিক দিয়ে ভরাট করে দিন। আপনি যদি গ্লসি পছন্দ করেন তবে এর উপরে নরমাল কালারের লিপগ্লস ব্যবহার করুন। গেট টুগেদার কিংবা হালকা সাজে নিজেকে সাজাতে প্রথমে দরকার নিজের সুন্দর ত্বক। হালকা সাজে নিজেকে লাবণ্যময় করে তুলতে ফারনাজ আলম দিয়েছেন কিছু টিপস। 

হালকা সাজেই সুন্দরী


০. ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন। নিয়মিত ফেসিয়াল করুন। 
০. ত্বক সুন্দর থাকলে ভারী মেকআপের প্রয়োজন পড়ে না। বাইরে বেরোনোর আগে টিন্টেড ময়েশ্চারাইজার বা বিউটি বেনিফিট ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। 
০. ফেস পাউডার ব্যবহার করে হালকা দাগগুলো ঢাকতে পারেন। আপনার ভ্রু যুগল চোখের সৌন্দর্য বজায় রাখে। 
০. নিয়মিত থ্রেডিং আর প্লাকিংয়ের মাধ্যমে ভ্রু জোড়ার সুন্দর শেপ বজায় রাখবেন। শুধু বাইরে যাওয়ার আগে একটু আইভ্রু পেনসিলের ছোঁয়া দিন। 
০. আপনার এই অল্প সাজ আপনার সুন্দর চোখ জোড়াকে আরও নজরকাড়া করে তুলবে। চোখের পাতায় হালকা রঙের ছোঁয়া, চোখের নিচে হালকা কাজলের প্রলেপ দিন, গাঢ় কোনো আইশ্যাডো ব্যবহার না করাই ভালো। 
০. ন্যাচারাল, ক্লিয়ার, নুড বা হালকা গোলাপি, অরেঞ্জ কালার লিপগ্লস বা লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁট রাঙিয়ে নিতে পারেন। ০. দিনের বেলায় কোনো অনুষ্ঠানে যেতে হলে এই সাজের সঙ্গে চোখের পাতায় হালকা একটু মাশকারা আর গালে বুলিয়ে নিন ব্লাশন। 

আপনার নিজের ব্যক্তিত্ব, আত্মবিশ্বাস, পোশাক ও নিজেকে উপস্থাপনের মধ্যেই আপনার আসল সৌন্দর্য নির্ভর করে। নিজেকে একটু যত্ন নিয়ে হালকা সাজেই আপনি হয়ে উঠবেন অপরূপা। 


- See more at:  BD Skin Care








চোখের মারাত্মক অসুখ !


কাজলমাখা ডাগর চোখের দিন ফুরিয়েছে অনেক আগেই। এখন আর জন্মসূত্রে ডাগর আঁখিপল্লবের দরকার হয় না। সাধারণ চোখকেও নয়নমোহিনী করে তোলে আইলাইনার-মাশকারা আরো কত কী? সময়ের একজন আধুনিক নারী হিসেবে চোখ সাজাতে প্রসাধনী বেশির ভাগেরই নিত্যদিনের বন্ধু-সঙ্গী। কিন্তু এক সময় আপনার পরম বন্ধু এ প্রসাধনীগুলোও হয়ে উঠতে পারে আপনার জন্য বিপজ্জনক।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের বেইলর কলেজ অব মেডিসিনের এক গবেষণায় দেখা গেছে, চোখের পাতায় থাকা ব্যাকটেরিয়ার কারণে দামি প্রসাধনী থেকেও হতে পারে মারাত্মক অসুখ। বিষয়টি নিয়ে বেইলর কলেজের গবেষকদলের প্রধান ড. ক্রিস্টোফার ব্রেইল কথা বলেন যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের সাথে।
ড. ব্রেইল জানান, মানুষের চোখের পাতায় প্রকৃতিগতভাবেই নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। আর এগুলোর কারণেই চোখের এক ধরনের ভারসাম্য বজায় থাকে। কিন্তু যখনই আপনি আপনার চোখগুলোকে সাজাবেন বলে চোখে আইলাইনার বা মাশকারার ব্রাশ বুলালেন তখনই ব্যাকটেরিয়াগুলো চলে এলো ব্রাশে। এরপর প্রসাধনীর সুদৃশ্য কাচের বোতলে তারা সক্রিয় হতে থাকে।
কাজলমাখা ডাগর চোখের দিন
ড ব্রেইল বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে যখন একই প্রসাধনী ব্যবহার করা হয় তখন ব্যাকটেরিয়ার ধরন বদলে যাওয়ার কারণে তা থেকে আবার সংক্রমণও হয়। এতে বিভিন্ন ধরনের এলার্জিক রি-অ্যাকশনও হতে পারে। আর এ থেকে চোখ তখন হয়ে উঠবে জ্বালাময়, টকটকে লাল। আঁখি পল্লব চুলকাতে থাকবে অসহ্য রকমভাবে।
তবে এসব কিছু নির্ভর করছে আপনার প্রসাধনীগুলো কতদিন যাবৎ ব্যবহার করবেন তার ওপর। দুই-তিন মাসের মধ্যেই যদি বদলে ফেলেন পুরোনো প্রসাধনী তবে বিপদ নেই। কিন্তু বাস্তবে প্রসাধনী বদলান খুব অল্প মানুষই।

Read more : BD Skin Care


ব্রণের ক্ষত দাগ সারানোর ৩টি উপায়



ব্রণের সমস্যা যেকোন বয়সের মানুষের ত্বকেই দেখা দিয়ে থাকে বিশেষ করে টিনএজারদের ত্বকে ব্রণ সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। ব্রন স্বাভাবিক ভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে বেশি খারাপ তখনই লাগে যখন ব্রণের ক্ষত দাগ আমদের ত্বকে রয়ে যায়।


তাই চলুন জেনে নিই ব্রণের ক্ষত দাগ সারানোর কিছু সহজ উপায় :

১. চিনি দিয়ে স্ক্রাব

যাঁদের ত্বকে ব্রনের অনেক ক্ষত দাগ রয়েছে তারা চিনি ব্যবহার করতে পারেন দাগ রোধ করতে। কারণ চিনিতে আছে গ্লাইকলিক এসিড( glycolic acid) ও AHA উপাদান যা ত্বকের মৃত কোষ রোধ করে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
পরিমাণ মতো চিনি নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ ওয়েল ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর ত্বকে ম্যাসেজ করুন। ১০/১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২/৩ বার ত্বকে চিনির এই পেস্ট ব্যবহার করুন।
কিন্তু ত্বক পরিষ্কার করে ফেলার পর ময়শ্চার লাগাতে ভুলবেন না।

২. ভিটামিন ই ক্যাপসুল

ত্বকে ব্রণের ক্ষত রোধ করতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে খুব ভালো কাজ করে। প্রতিদিন ময়শ্চারাইযার হিসেবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার করুন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকের ক্ষত দাগ তো রোধ করেই সাথে ব্রণও রোধ করে।

৩. আলুর রস

নানা ধরণের পুষ্টি ও মিনারেলে ভরপুর সবজি হল আলু। আর এই আলু আমাদের দেহ ও ত্বক উভয়ের জন্যই ভালো। ত্বক থেকে ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে আলুর জুস ব্যবহার করুন।
একটি আলু নিয়ে কেটে স্লাইস করে নিন তারপর সরাসরি ত্বকের ক্ষত দাগের ওপর দিয়ে রাখুন। এছাড়াও আলু কেটে ব্লেন্ড করে তা থেকে রস নিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করতে পারেন এবং আরও ভালো ফল পেতে আলুর রস ত্বকে দিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
প্রতিদিন একবার এইভাবে ত্বকে আলুর রস ব্যবহার করুন ভালো ফল পাওয়া যাবে।

Read More : BD Skin Care


আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেবে যে খাবারগুলো



আমরা অনেকেই অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে।কিন্তু যত যাই ব্যবহার করি না কেন ত্বকে তা হয়তো অল্প কিছু সময়ের জন্য উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে তারপর বিরক্ত হয়ে যখন আপনি আবার সব রূপচর্চা করা বন্ধ করে দিবেন তখন ত্বক আবার আগের মতোই হয়ে যাবে।
তাই দেহ ও ত্বক সুন্দর এবং ভালো রাখতে অবশ্যই আমাদের নিজের লাইফস্টাইল ও খাওয়া দাওয়াতে পরিবর্তন আনতে হবে। বিভিন্ন কেমিক্যালযুক্ত দ্রব্য ত্বকে ব্যবহার না করে বরং স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার নিয়ম করে খেলে দেহ ও ত্বক উভয়ই ভালো থাকবে। তাই জেনে রাখুন এমন কিছু পরিচিত খাবার সম্পর্কে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
গাজরঃ গাজরে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি ও ক্যারোটিন এবং গাজর হল সবজির মধ্যে সেরা সবজি যার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বেশি ও এটি আমাদের ত্বক ও চুলের জন্য খুবই ভালো। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে গাজর কিংবা গাজরের জুস খাদ্য তালিকায় রাখুন।
পেঁপেঃ দারুন মজার সুস্বাদু ফল পেঁপে খেতে কে না ভালবাসে। পেঁপেতে আছে ভিটামিন-সি, এ, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বক পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও ত্বককে ব্রন ও ব্লেমিসেস থেকে রক্ষা করে। পেঁপে আপনি খেতেও পারেন অথবা পেস্ট করে ত্বকে লাগাতে পারেন।
পেঁপে

টম্যাটোঃ লাল রঙের তাজা এই জুসি সবজিটিতে আছে লাইকোফেন। ত্বকের জন্য টম্যাটো খুবই ভালো, তাছাড়া টম্যাটো দেহের ওজন কমায় এবং ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
সবুজ পাতার শাকসবজিঃ সবুজ শাকসবজিতে আছে প্রচুর ভিটামিন যা শুধু ত্বকের জন্যই নয় পুরো দেহের জন্য অনেক ভালো। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন সবজি।
স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরিতে আছে ভিটামিন সি যা ত্বককে সুরক্ষা দান করে ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
গ্রিন টিঃ গ্রিন টি হল একটি হারবাল পানীয় যা ত্বকের জন্য অনেক ভালো। এটি ত্বকের পোড়া দাগ দূর করে, ত্বক নরম রাখে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, ত্বকের গভীর কাল দাগ দূর করে ও ব্লেমিসেস দূর করে।
ব্রকলিঃ ব্রকলির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন এ ও সি প্রাকৃতিক ভাবেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে।
মাছঃ মাছের গুরুত্বপূর্ণ উপদান ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও বিভিন্ন ভিটামিন ত্বকের জন্য খুবই ভালো। তাই উজ্জ্বল ত্বক পেতে বেশি করে মাছ খাওয়া উচিত।

Read More: BD Skin Care




কিশোরীর স্তন বড় হয়ে যাওয়া



অনেক সময় কিশোরী বয়সে অর্থাৎ মেয়েদের বয়োসন্ধির সময় স্তন বিশাল বড় হয়ে যেতে দেখা যায়। অনেক মেয়ে প্রথম গর্ভধারনের সময় ও এমন সমস্যায় পরতে পারে। বয়োসন্ধির সময় ইস্ট্রোজেন (Oestrogen) হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের স্তন এর স্বাভাবিক পূর্ণতাপ্রাপ্তি ও বৃদ্ধি শুরু হয়। কোনো মেয়ের যদি এই ইস্ট্রোজেন এর প্রতি অস্বাভাবিক স্পর্শকাতরতা (altered sensitivity) থাকে তাহলে স্তনের এমন অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি শুরু হয়। এমনটি হলে স্তন এতো বড় হয়ে যায় যে বসা অবস্থায় দুই পাশের স্তনই মেয়েটির হাটু পর্যন্ত এসে পৌছতে পারে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দুই পাশের স্তন এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই সমস্যাটি অস্বস্তিকর এবং অনেক সময় তা দৃষ্টিকটু হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাই এর চিকিৎসা করানোর প্রয়োজন আছে। অনেক সময় ইস্ট্রোজেন বিরোধী (Antioestrogen) অসুধ ব্যবহার করে এই সমস্যায় ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এতে যদি স্তন ছোটো হয়ে না আসে তা হলে রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি (Reduction mammoplasty) নামক অপারেশন করিয়েই এর স্থায়ী চিকিৎসা করাতে হবে।


Read more: BD Skin Care

যৌন দূর্বলতা



পরিণত বয়সের নারী-পুরুষ অনেকের কাছে যে সমস্যা অনেক সময় প্রকট হয়ে উঠে তা হলো যৌন দূর্বলতা, যার কারণে অনেক সময়ই দম্পতি মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। অনেক অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করেনি এমন অনেকেও কিন্ত এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হন।
আসলে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ বেশি থাকার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি অনেক অপসংস্কার বা কুসংস্কার এই দূর্বলতার কারণে সমাজে বাসা বেধে আছে। যৌন দূর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারে তবে যৌন কার্যে নারীর ভূমিকা অনেক খানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশী উদবিগ্ন হতে দেখা দেয়।
নারী পুরুষ মিলিয়ে এ ধরণের রোগির সংখ্যা শতকরা ১০ থেকে ২০ শতাংশ। একটু ভেবে দেখলে বোঝা যাবে এটা মোটেই ফেলে দেবার মতো কোনো সংখ্যা নয়।

প্রথমে পুরুষের ব্যধি নিয়ে আলাপ করা যাক। এজন্য প্রথমেই জেনে নিতে হবে একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজ গুলো কি কি।
১- যৌন ইচ্ছা (Libido-লিবিডো) বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা।
২- লিঙ্গত্থান বা ইরেকশন (Irection) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবার কারনে হয়।
৩-পুরুষাঙ্গ দিয়ে ধাতু (semen-সিমেন) নির্গমন (Ejaculation)।

male-sexual-dysfunction
Add caption

এর সাথে সংশ্লিষ্ট আরেকটি term ও জেনে নেয়া যেতে পারে আর তা হলো Detumescence বা পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এসব কিছুর মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশন টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত।এই সমস্যাটি নানাবিধ কারনে হতে পারে।এর বড় একটা কারন হলো মনস্তাত্বিক, এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিস্কের রোগের কারনেও এমনটি হতে পারে।
পুরুষাঙ্গের ধমনি (রক্তনালী)সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারন গুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে
১. বার্ধক্যঃ আসলে বয়স বাড়াটা লিঙ্গোত্থানের ব্যর্থতার কোনো সমস্যা নয়, বরং বয়স বাড়ার সাথে সাথে শারীরবৃত্তীয় এবং মানসিক যেসব পরিবর্তন হয় তা অনেক সময় এতে প্রভাব ফেলে।
২. কিছু কিছু রোগের কারনে পুরুষের এমন সমস্যা হতে পারে যেমন- ডায়াবেটিস হওয়া, স্থুলতা, অন্য এন্ডোক্রাইন বা হরমোনের সমস্যা দেখা দেয়া, প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হওয়া ইত্যাদি।
৩. ধুমপানঃ ধুমপান একদম প্রত্যক্ষ ভাবে লিঙ্গত্থান ব্যর্থ হবার একটি বড় কারন।
৪. অসুধঃ কিছু কিছু অসুধ আছে যা পুরুষের অমন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, এর মধ্যে আছে মানসিক রোগের অসুধ, কিছু স্টেরয়েড, উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের অসুধ, নেশা উদ্রেককারী অসুধ যেমন কোকেন, গাজা, অধিকমাত্রায় এলকোহল সেবন ইত্যাদি।
৫. মেরুদন্ডের অভ্যন্তরে যে মজ্জা থাকে (spinal cord) তাতে আঘাত পেলে কিংবা তা রোগাক্রান্ত হলেও এমন সমস্যা দেখা দেয়।
৬. পুরুষাঙ্গের নিকটবর্তী স্থানে রেডিওথেরাপী দিলেও এমন সমস্যা হতে পারে।
৭. এছাড়া ডিপ্রেসন, এঙ্গার কিংবা বিভিন্ন মানসিক চাপ বা উত্তেজনার কারনেও লিঙ্গোত্থানে সমস্যা দেখা দেয়।

 যৌন দূর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপড়। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারনে হয় তা হলে অবশ্যই ঐ রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্য কিছু অসুধ ব্যবহৃত হয় তার একটি হলো সিলডেনাফিল (sildenafil) যা অনেকের কাছেই ভায়াগ্রা নামে পরিচিত। এছাড়া এনড্রোজেন জাতীয় হরমোন এবং পুরুষাঙ্গের অভ্যন্তরীস্থ মূত্রনালীতে প্রয়োগ করা হয় এমন কিছু অসুধ ও রয়েছে। অপারেশনের মাধ্যমে পুরুষাঙ্গে বিভিন্ন ধরনের প্রসথেসিস (prosthesis) স্থাপন করেও এই সমস্যা থেকে স্থায়ী পরিত্রান পাওয়া যায়। ইউরোলজিষ্ট সার্জন গন এই প্রসথেসিস লাগিয়ে থাকেন। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা বলতে অনেকে আবার দ্রুত বীর্য স্খলন কেও বুঝে থাকেন। একে বলা হয় প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন (premature ejaculation)। এটি ভিন্ন একটি সমস্যা আর এর চিকিৎসাও ভিন্ন রকম।

Read more :  BD Skin Care



মুখগহ্বরে অস্বাভাবিক রং



মুখের অভ্যন্তরে হাইপার পিগমেনটেশন বা অতিরিক্ত রং কোনো রোগ বা অস্বাভাবকি অবস্থার সংকেত দিয়ে থাকে। পিগমেনটেশন বলতে বোঝায় রং। পিগমেনটেশনের অচলাবস্থা মানবদেহে শুধু মুখ নয় বরং যে কোনো স্থানের ত্বকের রঙের স্বাভাবিক অবস্থা নষ্ট করে। চর্ম বা ত্বক মেলানিন নামক পিগমেন্ট থেকে রং পায়। মুখের পিগমেনটেশন বলতে বোঝায় মুখগহ্বরের ওরাল মিউকোসার স্বাভাবিক গোলাপি রঙের পরিবর্তন। পিগমেন্ট বেশি উৎপন্ন হওয়ার কারণে মুখের অভ্যন্তরে গাঢ় দাগের সৃষ্টি হয়। ওরাল পিগমেনটেশন মুখের অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে হতে পারে। নিভাস বলতে বোঝায় জন্মদাগ, যা এই পিগমেনটেশনের কারণে হয়। মুখের অভ্যন্তরে মিউকাস মেমব্রেনের গোলাপি রং পরিবর্তন হয়ে হালকা বাদামি থেকে নীলাভ কালো হতে পারে, যদি পিগমেনটেশন হয়। রেসিয়াল পিগমেনটেশন স্বাভাবিক। এ ছাড়া বিভিন্ন রোগে রঙের পরিবর্তন বা পিগমেনটেশন হতে পারে। যেমন:

 ক. এডিসনস ডিজিজ
 খ. নেলসনস সিনড্রোম 
গ. এইচআইভি রোগ
 ঘ. ক্যান্সারজনিত রোগ মিলানোমা এবং ক্যাপোসিস সারকোমা 
ঙ. নিউরোফাইব্রোমেটোসিস
চ. বদভ্যাসগত ধূমপান 
মুখগহ্বরে অস্বাভাবিক রং এর চিত্র ফলাফল
Add caption



অ্যামালগাম টাট্টু-দাঁতের স্থায়ী ফিলিং করার সময় মারকারি বা পারদ যদি মিউকাস মেমব্রেনে লেগে থাকে তাহলে সেখান থেকে এমালগাম টাট্টুর উৎপত্তি হতে পারে জ. সফট প্যালেট বা তালুর রঙের অস্বাভাবিকতা খুব কম ক্ষেত্রে ফুসফুসের ক্যান্সারের সময় দেখা যায় ঝ. মিনোসাইক্লিন জাতীয় টেট্রাসাইক্লিন দীর্ঘদিন সেবন করলে ঞ. বিভিন্ন ধাতব পদার্থ বা মেটালের বিষক্রিয়া_ বিসমাথ, মারকারি বা পারদ, লেড বা সিসা এবং সিলভারের বিষক্রিয়া মুখের অভ্যন্তরে দাগ সৃষ্টি বা রঙের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। অতএব, আপনার মুখের অভ্যন্তরে স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক রঙের পরিবর্তন দেখা দিলে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। 

- See more at: BD Skin Care



বাঁকা লিঙ্গ

পুরুষের ক্ষেত্রে সার্জারি হলো যুক্তিযুক্ত চিকিৎসা, যদিও অনেক চিকিৎসা, যদিও অনেক চিকিৎসক অপারেশনের আগে কমপক্ষে এক থেকে দু’বছর অপেক্ষা করার কথা বলেন। অনেকের মোসলমানির সময় একদিকে সামান্য বেশি টেনে বাঁধার জন্য তা কিছুটা বাঁকা হতে পারে। এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। এটা আপনার যৌন জিবনে কোন প্রভাব ফেলবে না।



অপেক্ষার এ সময়টুকুতেই অধিকাংশ রোগী প্রথমে অন্য চিকিৎসারমাধ্যমে রোগমুক্তির চেষ্টা করেন,অবশ্য পরে অপারেশনের প্রয়োজন হয়।বর্তমানে দু’ধরনের সার্জারি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। একটি হলো নেসবিট পদ্ধতি। পেরোনি’জ ডিজিজে এ অপারেশনটি সবচেয়ে বেশি করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে লিঙ্গ সচরাচর এক থেকে দু’ইঞ্চি ছোট হয়ে যায়। অন্য আরেকটি পদ্ধতিতে স্কার টিস্যুর জায়গা গ্রাফটেড টিস্যু লাগানো হয়, তবে অনেক ক্ষেত্রে আংশিক বা সম্পূর্ণ পুরুষত্বহীনতা ঘটতে পারে। ঘরোয়া চিকিৎসায় ট্রাকশন ডিভাইস পেরোনি’জ ডিজিজের আধুনিক চিকিৎসা হিসেবে বর্তমানে এক ধরনের ট্রাকশন ডিভাইস পাওয়া যায়। এটি স্কার টিস্যুর কাঠিন্যকে ঠিক করে দেয় এবং লিঙ্গকে সোজা করে। ট্রাকশন ডিভাইস চিকিৎসার সুবিধা হলো এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। এবং এটি ঘরে বসেই  নেয়া যেতে পারে।
বাকা লিঙ্গ
বাঁকা লিঙ্গ দিয়ে সব কাজ করা যায়। সোজা করার দরকার হয় না। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। জেনে নিতে পারেন নতুন আধুনিক কোনো অপারেশন আবিষকার হয়েছে কি না সোজা করার জন্য।
এ পর্যন্ত যত ফোন কল পেয়েছি তার মধ্যে প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমায় করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এবং এটা নিয়া তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ। তাই আজ ভেবেছি এই বিষয়টা নিয়া লিখব এবং প্রকৃত সত্যটা অবিবাহিত তরুণ সমাজের কাছে তুলে ধরব যেন তার ভবিষ্যতে এটা নিয়া বিভ্রান্ত না হয়। আপনার মনে এপর্যন্ত যত প্রকার বদ্ধমূল ধারণা তৈরী হয়েছে সবগুলিকেই মন থেকে মুছে ফেলুন এবং নিচের বিষয় গুলি মনোযোগ দিয়া স্মরণ রাখার চেষ্টা করুন।
হস্তমৌথুনের কারনে আপনার এ সমস্যা হয়েছে এটা মনে করার কোন কারন নেই। আমরা অনেকেই এটা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় শোনার পর চিন্তিত হয়ে পড়ি এবং মনে হতে থাকে এখন বোধ হয় বেশি বাঁকা হয়ে গেছে। এর পরও আপনার সন্দেহ দূর কারার জন্য একজন যৌন রোগ বিশেষজ্ঞকে দেখাতে পারেন। আশা করি এটা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করবেন না।



  • উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে 4.7 থেকে  6.3 ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি।
  • তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন 4 (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। অনেকে আবার এও বলে থাকেন স্ত্রীকে অরগাজম দিতে মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিস হলেই যথেষ্ট।
  • বড় পেনিস মানেই বেশি মজা, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই আসল । স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট।
  • পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই ।
  • পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় । অপপ্রচারের ফলে সবারই এটা একটা ভুল ধারনা হয়ে গেছে ।
  • কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া । তবে সতেজ রাখার বা করার জন্য মালিশ বা ম্যাসেজ ব্যবহার করতে পারেন আমরা যেমন শরীরের ত্বক সতেজ রাখার জন্য সরিষার তেল বা অনান্য প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি।
  • বেশি বড় পেনিস হলে মেয়েরা মজা পাওয়ার বদলে ব্যাথা পায় । এমনকি সেটা যৌন আতঙ্কেও রুপ নিতে পারে।
  • ক্ষুদ্র পেনিস বলতে ২.৭৬ ইঞ্চির চেয়ে ছোট পেনিস বুঝায় । সেক্ষেত্রে ডাক্তার দেখাতে হবে।
  • গোঁড়া চিকন আগা মোটা বা বাঁকা পেনিস যৌনমিলনে কোন সমস্যার সৃষ্টি করেনা 
  • পেনিসটাকে নিয়ন্ত্রণ করুন। একমাত্র স্ত্রী ছাড়া আর কোথাও ব্যবহার করবেন না।
  • স্ত্রী ছাড়াই পেনিস দাঁড়াইয়া যায় এমন কোনো কাজ যেমন: বেগানা নারীর দিকে তাকানো, অশ্লীল সাহিত্য পড়া, কম্পিউটার বা মোবাইলে খারাপ কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন।
  • ৪০ দিনের মধ্য পুরুষাঙ্গের গোড়ার চুল কাটুন।
  • আপনার যৌন স্বাস্থ্য এর দিকে নজর দিন। এটাও আপনার শরীরেরই অংশ।
  • যৌন সমস্যার ব্যাপারে ভুল করেও কখনো অবহেলা করবেন না। যে কোনো যৌন সমস্যায় কোনো প্রকার সংকোচ না করে তাত্ক্ষণিক ভাবে আপনার হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন। কারণ অল্প দিনের হোমিও চিকিত্সাতেই আপনার সকল প্রকার যৌন সমস্যা চিরতরে নির্মূল হয়ে যাবে। তার জন্য ক্ষতিকর হার্বালের মত বার বার আপনাকে ঔষধ খেয়ে যেতে হবে না।

  • Read more:  BD Skin Care



    বীর্য বেশিক্ষণ ধরে রাখার উপায়

    ছেলের যদি করার সময় ১০মিনিটের মাথায় বীর্যপাত হয়, সেটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক । একে দ্রুত বীর্যপাত বলা যাবে না । এমনকি ৬-৭ মিনিট ও স্বাভাবিক বলা হয় । আপনি তখনি আপনার এ বিষয় টি নিয়ে চিন্তা করবেন যখন আপনার তার থেকেও কম অর্থাৎ ১-৫ মিনিটে বের হয়ে যাবে । কেবল তখনি আপনি বলতে পারবেন যে আপনার এ সমস্যা অর্থাৎ দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে।
    দাম্পত্য জীবনে অসুখী পুরুষের আজকাল অভাব নাই। বর্তমানে অনেক পুরুষ মিলনে স্থায়ী করতে পারেন না। বহু কারণ থাকতে পারে এর পিছনে। যৌন মিলন নিয়ে যারা মানসিক ভাবে দুর্বলতায় ভুগেন তাদের জন্য আজ কিছু টিপস দিচ্ছি আশাকরি আপনার যৌন জীবনের জন্য টিপসগুলো অদ্বিতীয়।
    প্রথম প্রথম সব মানুষের ক্ষেত্রেই অনভিজ্ঞতা, লজ্জা, নিজের উত্তেজনা কে নিয়ন্ত্রন করতে না পারা ইত্যাদির কারনে এমন টা হতে পারে। চিন্তার কিছু নেই। সময় নিন, তাড়াহুড়া করে মিলিত হবেন না। এই মুহূর্তে আপনার চিকিৎসকের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই বলেই মনে হয়। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখে বিভ্রান্ত হবেন না। আপনার যে সমস্যা, সেটা খুবি স্বাভাবিক।
    চিন্তার কোন কারণ নেই । মূল আলোচনার আগে আর একটি প্রচলিত ধারণার কথা বলা যাক ।অনেক মানুষ ই আছেন যারা মনে করেন তার অধিকাংশ সমস্যার কারণ মাস্টারবেশন । এটি ভুল ধারণা । মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন সম্পুর্ণ স্বাভাবিক একটি ব্যপার । অতিরিক্ত না করলে এতে আপনার কোন দিক দিয়েই কোন ক্ষতি হবার চান্স নেই ।এই কথাটি বলার কারণ খুব ই সরল । কারণ অনেকেই মনে করে তার দ্রুত বীর্যপাতের আসল কারণ সে অনেক মাস্টারবেট করে । এখানে একটি থিওরি আছে । বোঝানোর চেষ্টা করছি । ধরুণ আপনি বাথরুমে গেলেন মাস্টারবেশন করতে । আপনি যসি ২০ মিনিট ধরে করেন তাহলে অবশ্যই আপনার বাসা থেকে ডাকাডাকি হবে , না হলেও আপনার অবচেতন মন ই আপনাকে তাড়া দেবে । এজন্য যা হয় তা হল , অবচেতন ভাবেই ছেলেরা মাস্টারবেট করতে করতে দ্রুত কিভাবে বের করা যায় সেটা শিখে ফেলে । পরে সেক্স করার সময় মনের অজান্তেই হয়তো পেনিসের তার সেই স্পেশাল জায়গা অথবা তার সে বিশেষ স্টাইল সে ধরে ফেলে , ফলে তাড়াতাড়ি বের হয়ে যায় ।
    এখন , যাদের আসলেই দ্রুত বের হয়ে যায় তারা কি করবেন ? কারণ অবশ্যই , আপনার গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ আপনার পেনিস মুখে নিল , আর আপনার বের হয়ে গেল কিছু করার আগেই , অথবা ধরলো আপনার পেনিস , সাথে সাথে বের হয়ে গেল , অথবা আপনার গার্লফ্রেন্ড বা পার্টনার হয়তো উত্তেজক কিছু করলো আপনার সাথে , তখনি বের হয়ে গেল । এগুলো হল সমস্যা। সলিউশনে যাই এবার আমরা ।একটি ব্যপার স্বাভাবিক । ধরুন আপনি অনেকদিন করেন না , আপনার পার্টনারের সাথে অনেকদিন পর করতে গিয়ে উত্তেজনায় দ্রুত বের হয়ে আসলো স্পার্ম । এটি স্বাভাবিক , এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই । এটি আপনার অক্ষমতা নয় । এবার আসুন দেখি যাদের দ্রুত বের হয়ে যায় তারা কি কি করতে পারেন …

    বীর্য বেশিক্ষণ ধরে রাখার উপায়
    Add caption

    -শরীর টাকে আপনার পার্টনারের শরীরের উপরে সমান্তরালে রাখার চেস্টা করুন।শরীরের পুরো ভার আপনার পার্টনারের উপর দিয়ে দিন।ওই অবস্থাতেই খুব রিলাক্স ভাবে আপ ডাউন করুন।মনে রাখবেন যদি শরীর আলগা করে আপ ডাউন করতে যান তবেই কিন্তু আউট হয়ে যাবে।
    – হাতের ওপর জোর বাড়ানো । অনেক সময় দেখা যায় ছেলেরা করার সময় সব বা প্রায় সব ভর পেনিস এই দিয়ে থাকে , এতে দ্রুত বের হয়ে যেতে পারে তাই হাতে জোর বাড়াতে হবে ।
    * মিলনের আগে অবশ্যই মন শান্ত রাখতে হবে, কোনভাবে নিজেকে উত্তেজিত কার যাবে না।মনে আজেবাজে চিন্তা আনা যাবে না। মেরে রাখবেন যৌন মিলন ক্ষণস্থঅয়ী হওয়ার মূল কারণ শারীরিক ও মানসিক দিন দিয়ে অস্থিরতা অনুভব করা।
    * সকল প্রকার মানসিক, শারিরীক অস্থিরতা বা চাপ কমিয়ে নিজেকে সহজ করুন।
    – এক পজিশনে বেশিক্ষণ না করে পজিশন বদলে বদলে করতে হবে ।
    – একটি পদ্ধতি হল একবার বের করে দেয়া । আপনি আপনার স্পার্ম পার্টনার কে দেখিয়ে তার গায়ে অথবা অন্য কোথাও সেক্স এর আগেই বের করুন একবার। সে হর্নি হবে দেখে । এবার পেনিস টা ভালমত পানি দিয়ে ধুন । এবার ২মিনিট ব্রেক এর পর আস্তে আস্তে আবার কিসিং শুরু করুন । ১৫মিনিটের মাথায় আবার ঢুকাতে সক্ষম হবার কথা ।
    * কনডম ব্যবহার করবেন। কারণ কনডম ব্যবহার করলে বীর্যপাত দেরিতে হয়।কনডম ইউজ করলে পুরুষাঙ্গে শির শির ভাব কম হয়, যার কারণে বীর্যপাত হতে দেরি হয়।
    *যেকোন প্রকার নেশাজাত দ্রব্য পরিহার বাধ্যতামূলক। অনেকদিন যাবৎ য্যেন ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য এবং যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য তামাকজাত দ্রব্য, মদ, অণ্রান নেশাজাত ওষুধ সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।
    – ঢোকানো অবস্থায় যদি আপনার মনে হয় যে এখনি বের হয়ে আসছে তখন আর সোজা ধাক্কা না দিয়ে ঘোরানো শুরু করুন । হাত দিয়ে পেনিস ধরবেন না ।
    * যৌন মিরনের কক্ষেত্রে অবশ্যই ফোর প্লে পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।প্রয়োজনে বেশি সময় নিয়ে  ফোর প্লে করবেন।
    * বেশিক্ষণ এক আসণে যৌন মিলন করবেন না। ঘন ঘন আসন পরিবরর্তন করুন।নতুনত্ব যেমন মনোযোগ রোমাঞ্চিত করবে তেমনি মিলন দীর্ঘস্থায়ী করবে।তবে সঙ্গীর দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে।
    – একটি অভ্যাস প্র্যাকটিস করুন বাসায় । নিজে  কে উত্তেজিত করে বের হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত নিয়ে যান , এর পর আবার স্বাভাবিক হোন বের না করে । এটি সপ্তাহে একবারের বেশি না করাই ভাল কারণ এতে দেহের ক্ষতি হতে পারে ।
    * যৌন মিলনকালে সঙ্গীর আধিপত্যে কখনো লজ্জাবোধ করবেন না।
    * যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য শ্বাসপ্রশ্বাস ধীরে ধীরে নিন।এত করে আপনার পরিশ্রম কম হবে।যার জন্য আপনার শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌন মিলনের জন্য অটুট থাকবে।



    Read more:
     BD Skin Care



    মুখের অবাঞ্ছিত লোম

    মুখে অবাঞ্ছিত লোম কেবল নারীদের জন্য নয়, অনেক পুরুষের জন্যও বিব্রতকর একটি সমস্যা। কপালে, গালে, কানের পাশে ইত্যাদি অনেক স্থানেই হয়ে থাকে অবাঞ্ছিত লোম। মেয়েদের ক্ষেত্রে ঠোঁটের ওপরে লোম তো খুবই বাজে দেখায়। না, শেভ করে এর হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না, হেয়ার রিমুভাল ক্রিম মুখে ব্যবহার নিষেধ। আর ওয়াক্সিং বা থ্রেডিং মারাত্মক ব্যথাদায়ক প্রক্রিয়া। তাহলে উপায়? জেনে নিন সম্পূর্ণ ব্যথাহীন ভাবে মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার দুটি দারুণ উপায়। কী লাগবে? কেবল বেকিং সোডা আর রসুন! 

    - See more at: BD Skin Care

    বেকিং সোডা সমূলে বিনাশ করবে মুখের লোম


    এই পদ্ধতিটি অবশ্যই রাতে অবলম্বন করতে হবে। দিনে করা যাবে না। পরিমাণ যেটুকু বলা আছে, সেটুকুই ব্যবহার করবেন। -২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ২০০ এমএল ফুটন্ত পানির সাথে মিশিয়ে নিন। তারপর পানিতিকে ঠাণ্ডা হতে দিন সম্পূর্ণভাবে। -কয়েক টুকরো সুতি কাপড় বা গোঁজ ব্যান্ডেজ এই মিশ্রণে ভিজিয়ে একটু নিংড়ে নিন। তারপর সেই স্থানে লাগিয়ে রাখুন যেখানে বেশী লোম গজায়। এমনভাবে মুখে লাগান, যেন কাপড় বা ব্যান্ডেজের টুকরো মুখে লেগে থাকে সারা রাত। টিস্যু পেপারও ব্যবহার করতে পারেন, সেটা বেশ ভালো ভাবে লেগে থাকে। -সকালে মুখ ধুয়ে খুব ভালো ময়েসচারাইজার লাগিয়ে নিন। ২/৩ দিন ব্যবহার করলেই বাড়তি লোম ঝরে পড়তে শুরু করবে।


    মেনোপজ সমস্যা
    Add caption


    মুখে কাপড় লাগিয়ে ঘুমাতে না পারলে আক্রান্ত স্থানে মিক্সচার মাখুন। শুকিয়ে গেলে আবারও মাখুন। এমন করে কয়েকবার দেয়ার পর সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে মুখ না ধুয়েই বিছানায় যান। তবে এভাবে লোম ঝরতে সময় লাগবে।

    অনেক কাজের কাজী এই রসুন মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতেও দারুণ এক্সপার্ট। কী করবেন? তেমন কিছুই না। চলুন জেনে নিই -রসুন টুকরো করে নিন। আক্রান্ত স্থান গুলোতে ঘষুন। -আধা ঘণ্টা রাখুন, তারপর ধুয়ে ফেলুন। -দিনের মাঝে বেশ কয়েকবার এমন করুন। -৩/৪ দিনের মাঝেই হেয়ার গ্রোথ কমে আসবে।

     - See more at: BD Skin Care